এবার প্রকাশ্যে এল আর জি কর কাণ্ডের চাঞ্চল্যকর তথ্য! ক্রাইম সিনে ছিল নাকি মোবাইল?

আর জি করের ঘটনাস্থলে নাকি পাওয়া গিয়েছে ব্লু-টুথ ইয়ারফোন। সঞ্জয় রায় কে যার সূত্র ধরে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। সিবিআই নাকি ঘটনাস্থল থেকে একটি মোবাইল বাজেয়াপ্ত করেছে এমনটাই জানা গিয়েছে নয়া তথ্য। যাকে ঘিরে এখন চলছে নানা রকমের সমালোচনা এবং ঘনাচ্ছে রহস্য।

এবার প্রকাশ্যে এল আর জি কর কাণ্ডের  চাঞ্চল্যকর তথ্য! ক্রাইম সিনে ছিল নাকি মোবাইল?

আজ এখন ডেস্ক, দেবপ্রিয়া কর্মকার,২৫ সেপ্টেম্বর: আর জি করের ঘটনাস্থলে নাকি পাওয়া গিয়েছে ব্লু-টুথ ইয়ারফোন। সঞ্জয় রায় কে যার সূত্র ধরে পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। সিবিআই নাকি ঘটনাস্থল থেকে একটি মোবাইল বাজেয়াপ্ত করেছে এমনটাই জানা গিয়েছে নয়া তথ্য। যাকে ঘিরে এখন চলছে নানা রকমের সমালোচনা এবং খনাচ্ছে রহস্য।

আমরা সবাই জানি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের এক তরুণী চিকিৎসক গত ৮ আগস্ট নাইট শিফটে ছিল। ঠিক তার পরের দিন সেমিনার হল থেকে তার মর্মান্তিক দেহটি উদ্ধার করা হয়। সেই সময় তিনি বিবস্ত্র ছিলেন। এবং অভিযোগ, তাকে খুন করে ধর্ষণ করা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত নেওয়ার পর ঘটনা স্থল থেকে ব্লুটুথ হেডফোনের উদ্ধার হয়। পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত হিসেবে উঠে আসে এক সিভিক ভলেন্টিয়ারযার সঞ্জয় রায়ের নাম। তাকে গ্রেপ্তারও করা হয়। সিবিআই আধিকারিকরা ১৪ই আগস্ট ঘটনাস্থল থেকে তল্লাশি করার পর একটি মোবাইল বাজেয়াপ্ত করে। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য এবার প্রকাশ্যে এলো। 

সূত্রের খবর, ওই মোবাইলের সূত্র ধরেই একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন তদন্তকারীরা। বর্তমানে যাচাইয়ের জন্য সেন্ট্রাল ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে রয়েছে ওই মোবাইল ও ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া অন্যান্য বৈদ্যুতিন সামগ্রী। এই মোবাইলের কথা প্রকাশ্যে আসতেই একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কার এই মোবাইল? কেন ঘটনার পরই পুলিশ সেটি পেল না? এর পিছনে কোন কারণ লুকিয়ে? তা নিয়ে ঘনাচ্ছে রহস্য।