রাতের আঁধারে 'তিলোত্তমা'র মূর্তি ভাঙচুর! ঘনাচ্ছে কোন রহস্য, নেপথ্যে কারা? ঘনাচ্ছে রহস্য
আমরা সবাই ৯ই আগস্ট হওয়া মহিলা ডাক্তারের ধর্ষণ ও খুন হওয়ার ঘটনার সম্পর্কে সবাই অবগত। মেডিকেল হাসপাতালে অভয়ার মূর্তি তৈরি করা হয়েছিল। প্রথমে শ্যামবাজার থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে আর মূর্তি তারপরের দিন কলকাতা মেডিকেল কলেজে মূর্তিটাকেও ভাঙচুর করেছে দুষ্কৃতীয়া। তবে কি যোগসূত্র রয়েছে এই দুই ঘটনার মধ্যে?
আজ এখন ডেস্ক, দেবপ্রিয়া কর্মকার,১১ নভেম্বর: আমরা সবাই ৯ই আগস্ট হওয়া মহিলা ডাক্তারের ধর্ষণ ও খুন হওয়ার ঘটনার সম্পর্কে সবাই অবগত। মেডিকেল হাসপাতালে অভয়ার মূর্তি তৈরি করা হয়েছিল। প্রথমে শ্যামবাজার থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে আর মূর্তি তারপরের দিন কলকাতা মেডিকেল কলেজে মূর্তিটাকেও ভাঙচুর করেছে দুষ্কৃতীয়া। তবে কি যোগসূত্র রয়েছে এই দুই ঘটনার মধ্যে? পুলিশ এই বিষয় নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। শ্যামবাজার থেকে উধাও হয়েছিল অভয়ার মূর্তি। অভিযু্ক্তদের শনাক্ত করতে দেখা হচ্ছে সিসিটিভি ফুটেজ।
তিনমাস হতে চলল আরজি করের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণের বয়স। এখনও সেইভাবে কোন বিচারই পাওয়া যায় নি। মাত্র দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এখনও পর্যন্ত। জট খোলেনি রহস্যের। তবে জুনিয়ার ডাক্তাররা এখনও পর্যন্ত সুবিচারের দাবিতে আন্দোলন করছেন। শনিবার রাতেও তার অন্যথা হয়নি। প্রতিবাদে পথে নেমেছিল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট ও নাগরিক সমাজ। এবার তারা মশাল হাতে নেমেছে। জুনিয়র ডাক্তাররা কলকাতা মেডিকেল কলেজের দ্রোহের গ্যালারি করেন। সেখানে অভয়ার মূর্তি স্থাপন করা হয়েছিল। আর শনিবার রাতে সেই মূর্তি ভাঙচুর করে দুষ্কৃতীরা। রবিবার সকালে বিষয়টি সকলের নজরে পড়ে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। শুরু হয়েছে তদন্ত।
এই ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত জুনিয়র ডাক্তাররা। তাঁদের কথায়, অভয়ার মতো তাঁর মূর্তিও রক্ষা করতে পারেননি তাঁরা। কিন্তু ঘটনার নেপখ্যে কারা তা ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের একাংশের দাবি, এর নেপথ্যে অ্যাসোসিয়েশনের যোগ থাকতে পারে। পাশাপাশি শ্যামবাজার থেকে অভয়ার মূর্তি উধাওয়ের সঙ্গে এই ভাঙচুরের যোগ রয়েছে বলেও দাবি আন্দোলনকারীদের একাংশের।