দু'বছর পর জট কাটলো স্টেট এডমিনিস্ট্রেশন ট্রাইব্যুনালয়ের

দু'বছর পর জট কাটলো স্টেট এডমিনিস্ট্রেশন ট্রাইব্যুনালয়ের

দু'বছর পর জট কাটলো স্টেট এডমিনিস্ট্রেশন ট্রাইব্যুনালয়ের

দু'বছর পর জট কাটলো স্টেট এডমিনিস্ট্রেশন ট্রাইব্যুনালয়ের প্রধান বিচারপতি নির্দেশে। তিনি নির্দেশ দিয়েছেন মামলা শুনতে হবে স্যাটকে। অমিত প্রধান সহ ৩০ জন কলকাতা হাইকোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করে। অমিত প্রধানের আইনজীবী আশীষ কুমারচৌধুরী জানান, ২০২২ সালের পর থেকে গুরুত্বপূর্ণ কোন মামলা স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রাইব্যুনালে চেয়ারম্যান না থাকায় কার্যত সমস্ত অভাব অভি#যোগ এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি বন্ধ হয়ে গেছে। সেই কারণে রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল আইসিডিএসএ সুপারভাইজার ও সেচ দপ্তরের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার এই মামলা এখনো বিচারাধীন, কিন্তু রাজ্য সরকার নিয়োগ চালিয়ে যাচ্ছিল এই অভিযোগের ভিত্তিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন অমিত প্রধান সহ 30 জন। রাজ্য সরকার সরকারি কর্মচারীদের তাদের প্রাপ্য ও শাস্তি মূলক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের কোন ' সার্কুলার নোটিফিকেশন' শুনানি হচ্ছে না। এই বিষয়ে হরিসট্যানডনের ডিভিশন বেঞ্চের প্রথম মামলা হয় এবং নির্দেশ দিয়েছিলেন ট্রাইব্যুনালে চেয়ারম্যান নিয়োগ করতে হবে এবং মামলাগুলো স্টেট ট্রাইবুনালকে শুনতে হবে। কিন্তু অভিযোগ রাজ্য সরকার এই বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত না নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মামলাগুলোর দিন পিছিয়ে দিচ্ছিল। প্রধান বিচারপতি শিব ও বিচারপতি হীরণময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করে মামলাকারীদের আইনজীবী। রাজ্য সরকারকে ভৎসনাকরে প্রধান বিচারপতি শোনা হবেনা, স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রাইব্যুনালে সদস্যকে শুনতে হবে সমস্ত মামলা। প্রধান বিচারপতি মামলাকারীদের আইনজীবীকে তিনি বলেন, স্যাটে চেয়ারম্যান বিষয়টি তিনি গুরুত্বসহকারে দেখবেন।