আরজি করে সিবিআই আধিকারিকদের ওপর ক্ষোভ উগরে দিলেন মহিলারা

তিলোত্তমা কবে বিচার পাবে এবং অভিযুক্তরা কবে ধরা পড়বে, এই প্রশ্নই এখন সাধারণ নাগরিকের মনে। যে কারণে প্রতিদিন রাজ্যজুড়ে কোথাও না কোথাও পথে নামছেন নাগরিক সমাজ। দাবি একটাই, ‘জাস্টিস চাই’। এই আবহেই সিবিআইয়ের আধিকারিকেরা তদন্তের জন্য সোমবার গিয়েছিলেন আরজি করে। আর এই আরজি করেই সিবিআই আধিকারিকদের উদ্দেশ্যে ওঠে অশ্রাব্য গালিগালাজ করার অভিযোগ। শুধু তাই নয়, বেশ কয়েকজন সাধারণ নাগরিক কার্যত বিক্ষোভ দেখান।

আরজি করে সিবিআই আধিকারিকদের ওপর ক্ষোভ উগরে দিলেন মহিলারা

আজ এখন ডেস্ক, পুস্পিতা বড়াল, ১০ সেপ্টেম্বর: তিলোত্তমা কবে বিচার পাবে এবং অভিযুক্তরা কবে ধরা পড়বে, এই প্রশ্নই এখন সাধারণ নাগরিকের মনে। যে কারণে প্রতিদিন রাজ্যজুড়ে কোথাও না কোথাও পথে নামছেন নাগরিক সমাজ। দাবি একটাই, ‘জাস্টিস চাই’। এই আবহেই সিবিআইয়ের আধিকারিকেরা তদন্তের জন্য সোমবার গিয়েছিলেন আরজি করে। আর এই আরজি করেই সিবিআই আধিকারিকদের উদ্দেশ্যে ওঠে অশ্রাব্য গালিগালাজ করার অভিযোগ। শুধু তাই নয়, বেশ কয়েকজন সাধারণ নাগরিক কার্যত বিক্ষোভ দেখান। 

স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার আরজি কর হাসপাতাল থেকে সিবিআই তদন্তকারী দল যখন বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। সেই সময় তাদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। বেশ কয়েকজন মহিলাকে দেখা যায় তাঁদের ক্ষোভ উগরে দিতে। একজন হাত জোর করে হিন্দিতে বলেন, ‘দিদি কো (তিলোত্তমা) ইনসাফ দে দিজিয়ে’। অপর একজন মহিলা বলেন, ‘আমি মেয়েটার বিচার চাইছি।’ এরপর সিবিআই আধিকারিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনারাই আমাদের সব কিছু।’ এরই পাশাপাশি অপরদিকে নজরে আসে এক পড়ুয়াকে কার্যত অশ্রাব্য ভাষায় সিবিআইকে গালিগালাজ করতে। যদিও ওই পড়ুয়া আরজি করের নয় বলেই জানা গিয়েছে। তিনি বহিরাগত। বলতে শোনা যায়, ‘এক মাস ধরে কী করছিস? তোর বোনের সঙ্গে হলে কী করতিস?’ এই ঘটনা থেকে একটা আঁচ কিন্তু পাওয়া যাচ্ছে যে সিবিআইয়ের ওফর ভরসা হারাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ঘটছে ধৈর্য্যচ্যুতিও।