দু চোখের পাতা কিছুতেই এক করতে পারছেন না রাতের ঘুমের সময়?বিছানার পাশে ৫ গাছ রেখে দেখতে পারেন
সারাদিন পরিশ্রমের পর যখন আমরা রাতে বিশ্রাম নিতে যাই বা ঘুমানোর চেষ্টা করি তখন অনেক সময় আমাদের ঘুম আসে না। এমন কিছু গাছ রয়েছে যেগুলি ঘরের মধ্যে রাখলে মনে শান্তি ও মিলবে এবং সারাদিনে ক্লান্তিও দূরে চলে যাবে। যারা দীর্ঘদিন ধরে অনিদ্রায় সমস্যায় ভুগছেন তারা বিছানার পাশে এই ধরনের গাছগুলি রাখতে পারেন। এই গাছ শোভা বৃদ্ধির কাজে লাগে না কিন্তু ছোট ঘরেও অন্যরকম একটা মাত্র এনে দেয়।
সারাদিন পরিশ্রমের পর যখন আমরা রাতে বিশ্রাম নিতে যাই বা ঘুমানোর চেষ্টা করি তখন অনেক সময় আমাদের ঘুম আসে না। এমন কিছু গাছ রয়েছে যেগুলি ঘরের মধ্যে রাখলে মনে শান্তি ও মিলবে এবং সারাদিনে ক্লান্তিও দূরে চলে যাবে। যারা দীর্ঘদিন ধরে অনিদ্রায় সমস্যায় ভুগছেন তারা বিছানার পাশে এই ধরনের গাছগুলি রাখতে পারেন। এই গাছ শোভা বৃদ্ধির কাজে লাগে না কিন্তু ছোট ঘরেও অন্যরকম একটা মাত্র এনে দেয়।
১)স্নেক প্লান্ট(snake plant):
সামান্য পরিচর্চায় এবং একেবারে অল্প যত্নতেই বেড়ে ওঠে এই স্নেক প্লান্ট। অনেকে বলে যে হাওয়া থেকে টক্সিন শোষণ করার ক্ষমতা রাখে এই গাছ।তাই ঘরের এক কোণে এই গাছ রাখা যেতে পারে। যা শোয়ার ঘরের পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখে। দূষণমুক্ত ঘর ঘুমের পরিপন্থী।
২) পিস লিলি(peace lipi):
নামে যেমন, কাজেও তেমন। শ্বেতশুভ্র এই পিস লিলি ঘরে রাখার পক্ষে আদর্শ একটি গাছ। মনের আরাম তো বটেই, সারা দিনের ক্লান্তি কাটিয়ে দু’চোখে ঘুম আনতে সাহায্য করে এই পিস লিলি।
৩)অ্যালো ভেরা(aloe vera):
বায়ু পরিশুদ্ধ করতে অ্যালো ভেরার জুড়ি মেলা ভার। তাই ঘরের মধ্যে এই গাছ রাখাই যায়। গাছ সাধারণত রাতে কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। কিন্তু অনেকেই মনে করেন, অ্যালো ভেরার ক্ষেত্রে এই নিয়ম খাটে না। এই গাছ না কি রাতেও অক্সিজেন ছড়ায়। তা ছাড়া, নিশ্চিন্তে ঘুমোতে গেলে ঘরের আবহাওয়া ঠান্ডা হওয়া প্রয়োজন। ঘরে শীতলতার ছোঁয়া আনতেও রাখা যেতে পারে অ্যালো ভেরা।
৪) ল্যাভেন্ডার(lavender):
অ্যারোমাথেরাপি বা সুগন্ধি চিকিৎসায় ল্যাভেন্ডার অয়েলের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে। তবে, এই গাছও ঘরে রাখতে পারেন। ল্যাভেন্ডারের মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা মনকে শান্ত রাখতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ, স্নায়ুর উত্তেজনা প্রশমিত করতে পারলে ঘুম আসে সহজে।